এই আধুনিক যুগে আমরা কমবেশি সকলেই অন্যের মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজের বিজনেস গড়ে তুলতে চাই কিন্তু এই বিজনেস গড়ে তোলার পেছনে প্রয়োজন বিশাল অংকের একটি পুঁজি তবে আপনি যদি বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন তাহলে খুব সহজেই অল্প কিছু পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করে ভালো মানের লাভের মুখ দেখতে পারেন। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব স্বল্প টাকা ইনভেস্ট করে সেরা ৫টি ব্যবসার আইডিয়া।
স্টুডেন্ট অবস্থায় আমাদের কাছে পর্যাপ্ত পুঁজি থাকে না ব্যবসা করার জন্য আবার অনেকে দারিদ্রতার কারণেও ব্যবসার শুরুতে পুঁজি জোগাড় করতে হিমশিম খান। আজ আমার সেই সকল ভাই-বোনদের জন্য স্বল্প পুঁজিতে দারুন সব ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে হাজির হয়েছি আশা করছি এই ব্লগটি আপনাদের উপকারে আসবে।
ফুটপাতে ব্যবসার আইডিয়া
ছোট ব্যবসা কিংবা স্বল্প পুঁজির ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রথমে আমাদেরকে ফুটপাতের বিজনেসের উপর টার্গেট করতে হবে। আমরা যদি ব্যবসার শুরুতেই দোকান কিংবা শোরুম দিয়ে ব্যবসা করার কথা ভাবি তাহলে সে ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমাণ অর্থ ব্যয় হবে। এতে করে ব্যবসায় লাভের থেকে ক্ষতির পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে।
আপনি যদি আপনার ব্যবসাটিকে ফুটপাত থেকে শুরু করেন এবং এই ফুটপাতের বিজনেস করার মাধ্যমে কোন প্রোডাক্টের চাহিদা কেমন এবং কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করতে আপনি বেশি দক্ষ সে ব্যাপারটি যাচাই করে নেন তাহলে খুব সহজেই আপনি বিজনেসটিকে বড় করতে পারবেন এবং ফুটপাতে বিজনেস করার সাথে সাথে আপনার পুঁজির পরিমাণ কিন্তু বাড়তে থাকবে।
তাহলে চলুন ফুটপাতে করা যায় এমন কিছু ব্যবসার আইডিয়া আপনাদের সাথে শেয়ার করা যাক আশা করছি এই আইডিয়াগুলো আপনার ভবিষ্যতের বিজনেসকে উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
- ঝাল মুড়ি বিক্রি,
- বাচ্চাদের খেলনা বিক্রি,
- বাচ্চাদের পোশাক বিক্রি,
- ঝাল মুড়ি বিক্রি,
- ওজন পরিমাপ,
- ডায়াবেটিস পরীক্ষা,
- প্রেসার মাপা,
- গাইডের কাপড় বিক্রি,
- গার্মেন্টস সস্টকের পোশাক বিক্রি,
- গল্প কবিতা উপন্যাসের বই বিক্রি।
স্বল্প পুঁজিতে ১০ টি ফুটপাত ব্যাবসার আইডিয়া
- নোটপ্যাড ও খাতা বিক্রি,
- ওয়ালমেট বিক্রি,
- আর্টিফিশিয়াল ফ্লাওয়ার্স বিক্রি,
- হিজাব/স্কার্ফ বিক্রি,
- মাটির আসবাবপত্র বিক্রি,
- ফুল বিক্রি,
- ফুচকা বিক্রি,
- ফাস্টফুড বিক্রি,
- কেক পেস্ট্রি বিক্রি,
- হাতের তৈরি জিনিস বিক্রি।
নোটপ্যাড ও খাতা বিক্রয়ের ব্যবসা
আমরা রাস্তাঘাটে সচরাচর চলাফেরা করার সময় রাস্তার পাশে নোটবুক, খাতা, কলম ও অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে কিছু লোককে বসে থাকতে দেখি, একইভাবে এই জিনিসগুলো নিয়ে ভ্যানে করে বিক্রি করতে দেখা যায়। মূলত এরানোটপ্যাড ও খাতা বিক্রয়ের ব্যবসাটি করে থাকে। তারা এই নোটপ্যাড গুলো বিভিন্ন ধরনের ফার্মেসি থেকে কালেক্ট করে থাকে এতে করে তারা খুব স্বল্প মূল্যেই এই নোটগুলো ক্রয় করতে পারে এবং সেই নোট ও খাতাগুলো বিভিন্ন কলেজ এবং স্কুলের গেটের আশেপাশের ফুটপাতে বসে অনেক লাভেই বিক্রয় করে থাকে এতে করে তাদের পুঁজি কম হলেও লাভের অংশ বেশি থাকে।
এই নোট ও খাতা বিক্রয়ের ব্যবসাতে আপনি মাত্র ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা ইনভেস্ট করলেই এই ব্যবসাটিকে শুরু করতে পারবেন এবং ধীরে ধীরে আপনার পুঁজি বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনি আপনার ব্যবসাটিকে বড় করতে পারবেন এবং একটা সময় গিয়ে আপনি আপনার এই ব্যবসাকে একটা লাইব্রেরী্র রুপ দিতে পারবেন।
ওয়ালমেট বিক্রয়ের ব্যবসার আইডিয়া
বর্তমান সময়ে অনলাইনে কিংবা অফলাইনে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় যে ব্যবসা সেটি হচ্ছে ওয়ালমেট বিক্রয়ের ব্যবসা এ ব্যবসাটি আপনি ফুটপাতেও করতে পারেন আর চাইলে অনলাইনেও করতে পারেন আপনি যদি বেসিক পরিমাণ গ্রাফিক ডিজাইন কিংবা ক্যানভার কাজ জেনে থাকেন তাহলে খুব সহজেই নিজস্ব ডিজাইন দিয়ে ওয়ালমেট তৈরি করে সেগুলোকে একটা ভালো প্রাইজে সেল করতে পারেন।
ওয়ালমেটের এই জনপ্রিয় বিজনেসটিও আপনি ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা খরচের মধ্যে দিয়েই শুরু করতে পারেন। পরবর্তীতে আপনার পুঁজি এবং সামর্থ্য অনুযায়ী একটা দোকান নিয়ে আপনি এই বিজনেসটিকে বড় করতে পারেন।
হিজাব/স্কার্ফ বিক্রয়ের ব্যবসা
বাংলাদেশে হিজাব বা স্কোর ভীষণ জনপ্রিয়। বাংলাদেশে এমন কোন মেয়ে নেই বা নারী নেই যারা জীবনে একবার হলেও হিজাব বা স্কার্ফ ব্যবহার করেনি। ফ্যাশন কিংবা ধর্মীয় দৃষ্টিতে হিজাব সবার উপরে। তাই হিজাবের বিজনেসটি আপনার জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে। অল্প পুঁজি দিয়েই রাস্তার পাশে বসে হিজাবের এই ব্যবসাটি করতে পারেন।
হিজাব বিক্রয়ের এই ব্যবসাটি ও ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা খরচ করেই শুরু করা যেতে পারে আপনি এই ব্যবসাটি অনলাইনে কিংবা ফুটপাতে বসে সহজেই করতে পারবেন। আপনি যদি মনে করেন এই ব্যবসাটির পুঁজি বাড়িয়ে ভবিষ্যতে নিজের ডিজাইন করা কাস্টমার হিজাব বা স্কার্ফ শোরুম দিবেন সেটাও কিন্তু সম্ভব।
মাটির আসবাবপত্র বিক্রয়ের ব্যবসা
প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের মাটির আসবাবপত্রের প্রতি আগ্রহ অনেক বেশি। ইদানিং লক্ষ্য করলে দেখা যায় এই আধুনিক যুগে হঠাৎ করেই এই মাটির তৈরি আসবাবপত্রের চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে অনেকগুণ। তবে গ্রামে যারা মাটির আসবাবপত্র তৈরি করে তারা খুব কম দামেই এসব আসবাবপত্র বিক্রি করে দেয়।
আপনি চাইলে একজন ভালো কোমরের সন্ধান করে আপনার নিজস্ব ডিজাইন দিয়ে বিভিন্ন রকমের মাটির জিনিসপত্র তৈরি করে ফুটপাতে বসে অথবা ছোটখাটো দোকান নিয়ে বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও অনলাইনে এই মাটির আসবাবপত্রের চাহিদা কিন্তু ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ধনী কিংবা দরিদ্র সকলের ঘরেই মাটির তৈরি আসবাবপত্র শোভা পাচ্ছে। দিন যতই এগিয়ে যাচ্ছে মাটির তৈরি আসবাবপত্রের দাম হয়ে চলেছে আকাশচুম্বি তাই এই বিজনেসটি আপনার জন্য এবং আপনার ভবিষ্যতের জন্য একটি পারফেক্ট চয়েস হতে পারে।
ফুল বিক্রয়ের ব্যবসার আইডিয়া
ফুল পছন্দ না এমন মানুষ কিন্তু পৃথিবীতে পাওয়ায় দুষ্কর। ছোট থেকে বড় সকলেই কিন্তু ফুল ভীষণ পছন্দ করে। ফুল যেমন সৌন্দর্যের প্রতীক ঠিক তেমনভাবেই ফুল কিন্তু মন খারাপের ওষুধ হিসাবেও কাজ করে থাকে। আর তাই নয় এই ফুল কিন্তু ভালোবাসার প্রতীক। সুখ কিংবা দুঃখ যে কোন ক্ষেত্রেই এই ফুলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
আমাদের দেশে প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন festival হয়ে থাকে যাতে এই ফুলের ব্যাপক ব্যবহার করা হয়। স্বল্প পুঁজি দিয়ে এই ফুলের বিজনেসটি কিন্তু আপনার জন্য একটা পারফেক্ট ব্যবসার আইডিয়া হতে পারে। আপনি চাইলেই ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার ফুল কিনে রাস্তায় দাঁড়িয়ে বিক্রি করে এই বিজনেস সম্পর্কে আইডিয়া নিতে পারেন। আশা করছি এই ব্যবসাটি আপনার জন্য উপযুক্ত ব্যবসা হবে। এবং ভবিষ্যতে আপনি এই ফুল দ্বারা বিভিন্ন রকমের গায়ে হলুদের গয়না তৈরি করে দোকানে রাখতে পারবেন এবং বিভিন্ন ফেস্টিভাল এ ফুলের মালা এবং ফুল দিয়ে তৈরি অন্যান্য জিনিসপত্র বিক্রয় করতে পারবেন।
ফুচকা বিক্রয়ের ব্যবসা
ছেলে কিংবা বুড়ো, সকলের পছন্দের তালিকায় এই ফুচকা কিন্তু রয়েছে। তবে সাধারণ ফুচকার চেয়ে মানুষ বেশি ঝুঁকে একটু ডিফারেন্ট কোয়ালিটির ফুচকার দিকে। যেমন ধরুন দই ফুচকা, ঝাল ফুচকা, পুদিনা ফুচকা, চাট ফুচকা, নাগা ফুচকা ইত্যাদি। আপনি যদি এই ফুচকার বিজনেসটিকে একটু অন্যভাবে শুরু করেন তাহলেই দেখবেন আপনার এই বিজনেস টি আর থামানোর কোন উপায় থাকবেনা।
খুবই অল্প খরচে আপনি এই ফুচকার বিজনেসটি ফুটপাত দিয়ে কিন্তু শুরু করতে পারেন। পরে ধীরে ধীরে পুঁজি বাড়ার সাথে সাথে আপনি আপনার এই ফুচকার বিজনেস থেকে বড় করতে পারেন কিংবা রেস্টুরেন্টের রূপ দিতে পারেন। ফুচকা বিক্রয়ের ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে ব্যবসা করে সহজেই লাভবান হতে পারবেন।
ফাস্টফুড বিক্রয়ের ব্যবসা
আপনি কি চাউমিন, নুডুলস, বার্গার, পিজ্জা, ফ্রেঞ্চফ্রাই, চিকেন ফ্রাই ইত্যাদি খেতে ভালোবাসেন? শুধু আপনিই নন এই খাবার কিন্তু আমাদের দেশের সকল মানুষই খেতে ভীষণ পছন্দ করে। আর তাই এই ফাস্টফুডের ব্যবসা চলছে রমরমা। আপনি যদি এই ফাস্টফুড আইটেম বানাতে এক্সপার্ট হন তাহলে কিন্তু আপনার জন্য এই ফাস্টফুড বিক্রয়ের ব্যবসাটা একদম পারফেক্ট হবে।
ফাস্টফুড বিক্রয়ের এই ব্যবসাটি শুরু করতে আপনার গুনতে হতে পারে দেড় থেকে ২০০০ টাকা মতো। তবে এই বিজনেসের লাভ যখন শুরু হবে তখন সেটা দেখে কিন্তু আপনি অবাক হয়ে যাবেন। স্বাস্থ্যসম্মতভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে যদি খাবারগুলো তৈরি করতে পারেন এবং জনসাধারণ বুঝতে পারে যে আপনি হাইজেন মেনটেন করে আপনার খাবারগুলো তৈরি করেন তাহলে কিন্তু বিক্রয়ের পরিমাণ বেড়ে যাবে দ্বিগুণ এবং একবার যে কাস্টমার আপনার কাছে আসবে সেই কাস্টমার কিন্তু আপনার পার্মানেন্ট কাস্টমার হতে বাধ্য।
কেক/পেস্ট্রি বিক্রয়ের ব্যবসা
আমরা অনেকেই ব্রেকিং-এ খুব এক্সপার্ট। আবার অনেকে শখের বসে বেকিং করে থাকি। কিন্তু এই শখের বসে করে থাকা কাজটাই যদি হয় আমার ইনকামের একটা রাস্তা তাহলে কেমন হয় বলুন তো। এই এই বেকিংআইটেমের মধ্যে পেস্ট্রি/কেক ভীষণভাবে জনপ্রিয়। জন্মদিন হোক কিংবা অ্যানিভার্সারি, অফিস প্রোগ্রাম হোক কিংবা বাসায় কোন বিয়ের অনুষ্ঠান, সকল ক্ষেত্রেই কিন্তু এই পেস্ট্রি অথবা কে থাকা অবশ্যই চায়।
আপনি এই কেকের বিজনেসটি কিন্তু অনলাইনে অথবা অফলাইনে ফুটপাতে একটা টেবিল চেয়ার নিয়েও সাজিয়ে রেখে শুরু করতে পারেন। কাস্টমার পরিচিতি বেড়ে গেলে সেই কাস্টমার বারবার আপনার কাছ থেকে কিন্তু কেক বা পেস্ট্রি নিতে বাধ্য থাকবে এবং ধীরে ধীরে আপনার ব্যবসার পরিধি বাড়তে থাকবে। দুই থেকে তিন হাজার টাকার মধ্যেই আপনি এই কেক বা পেস্ট্রির বিজনেস টি শুরু করতে পারবেন।
হাতের তৈরি ব্যাগ বিক্রয়ের ব্যবসা
আমাদের গ্রাম বাংলার অনেক মা-বোনই হাতের তৈরি ব্যাগ বানাতে দক্ষ কিন্তু তাদের এই ব্যাগগুলো সঠিক দাম এবং সঠিক কাস্টমার পর্যন্ত পৌঁছায় না। আপনি চাইলে সেই সব ব্যাগ সংগ্রহ করে পাইকারি দামে কিনে খুচরা বিক্রি করতে পারেন। প্রথমেই দোকান নেওয়া যাবে না যেহেতু স্বল্প পুঁজি তাই এই বিজনেসটি ও আপনাকে ফুটপাত থেকে শুরু করতে হবে আর এছাড়াও আপনি চাইলেই এটিকে অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও রান করাতে পারেন।
প্রথমেই বেশি প্রোডাক্ট নিয়ে ফেলবেন না ।যে কোন বিজনেস করার ক্ষেত্রে ডেমো হিসাবে অল্প সংখ্যক কিছু প্রোডাক্ট নিয়ে সেটার বিজনেস কেমন চলে তা পরীক্ষা করে নেবেন, এরপর আপনার লাভ অনুযায়ী প্রোডাক্ট বাড়িয়ে বা কমিয়ে অথবা চেঞ্জ করে নিতে পারেন।
হাতের তৈরি জুয়েলারি বিক্রয়ের ব্যবসা
আমাদের আশেপাশে অনেক বোন কাস্টমাইজ অর্নামেন্ট তৈরিতে দক্ষ। তবে অনেকেই এটাকে কেবলমাত্র শখ হিসাবেই রেখে দিয়েছে। এই হ্যান্ডমেড কাস্টমাইজড অরনামেন্টস গুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এখন মানুষ অনেক ফ্যাশন সচেতন হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় গোল্ড প্লেটেড জুয়েলারি থেকে এ সকল হাতের তৈরি জুয়েলারি মানুষ বেশি পড়তে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।
অল্প কিছু কাঁচামাল কিনে এই হ্যান্ডমেড জুয়েলরির বিজনেস রান করাতে পারেন। এটি যেমন অনলাইন প্লাটফর্মে রান করানো সম্ভব ঠিক তেমনভাবেই ফুটপাতে অল্প একটা জায়গা নিয়ে একটা টেবিল ও চেয়ার নিয়ে বসে থেকেও বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও বিভিন্ন মেলাতে এর ব্যাপক চাহিদা থাকে।
আর্টিফিশিয়াল ফ্লাওয়ার্স বিক্রয়ের ব্যবসা
আমরা অনেকেই ফুল দিয়ে ঘর সাজাতে পছন্দ করি কিন্তু আসল ফুল একদিন পরেই শুকিয়ে যায়, যার কারণে এই ফুলগুলোকে ফুলদানি থেকে বের করে আবারো নতুন ফুল রিফিল করতে হয়। ফুল পরিবর্তন করা যেমন ব্যয়বহুল তেমনি বিরক্তকর হয়ে ওঠে তাই অনেকেই আসল ফুলের পরিবর্তে বেছে নিয়েছে প্লাস্টিকের ফুল।
এই প্লাস্টিকের ফুলের বিজনেস আপনি ফুটপাতেও করতে পারেন এবং অনলাইনেও করতে পারেন। তবে ফুটপাতে বিক্রি করলে অনলাইনে তুলনায় দাম কিছুটা কম পাবেন।
📌 আরো পড়ুন 👇
ব্যবসার আইডিয়ার তালিকা সম্পর্কে আমাদের মতামত
উক্ত তালিকার মধ্যে আপনার পছন্দের যেকোনো বিষয় নিয়ে আপনি বিজনেস শুরু করতে পারেন। ধৈর্য সাহস এবং ইচ্ছা এই তিনটা জিনিস থাকলে আপনি সফল হবেন ইনশাআল্লাহ। বিজনেস সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য সেবা পেতে আপনারা চাইলে আমাদের এই ব্লগের নিচে থাকা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন। আমরা আমাদের সাধ্যমত চেষ্টা করব আপনাকে সমাধান দেওয়ার।